পেকুয়ায় প্রতীক পেয়েছেন ৩২ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী। গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। রিটার্নিং অফিস সূত্র জানায়, পেকুয়া সদর ইউনিয়নে প্রতীক নিয়েছেন ৪ জন প্রার্থী। তারা হলেন, আওয়ামীলীগের মনোনিত প্রার্থী এডভোকেট কামাল হোসেন (নৌকা), বিএনপি মনোনিত প্রার্থী এম বাহাদুর শাহ (ধানের শীষ), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনিত প্রার্থী নাছির উদ্দিন (হাতপাখা), স্বতন্ত্র প্রাথী শাহ আলম (আনারস)।
রাজাখালী ইউনিয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে প্রতীক নিয়েছেন ৮ জন। তারা হলেন, বিএনপি মনোনিত প্রার্থী আনোয়ার হোসেন সিকদার (ধানের শীষ), আওয়ামীলীগ মনোনিত প্রার্থী আজমগীর চৌধুরী (নৌকা), জাতীয় পার্টি মনোনিত প্রার্থী শাহাব উদ্দিন (লাঙ্গল), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনিত প্রার্থী হেলাল উদ্দিন (হাতপাখা), স্বতন্ত্র প্রার্থী নুরুল আবসার বধু (টেলিফোন), সৈয়দ নূর (আনারস), শামশুন্নাহার (রজনী গন্ধা), হুমায়ূন কবির (চশমা)।
টইটং ইউনিয়নে প্রার্থী রয়েছেন ৪ জন। তারা হলেন বিএনপি মনোনিত প্রার্থী রমিজ উদ্দিন আহমদ (ধানের শীষ), জাহেদুল ইসলাম চৌধুরী (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী শহিদুল্লাহ বিএ (ঘোড়া), হাসান শরীফ চৌধুরী (আনারস)।
শিলখালী ইউনিয়নে প্রার্থী রয়েছে ৪ জন। তারা হলেন, আওয়ামীলীগ মনোনিত প্রার্থী কাজিউল ইনসান (নৌকা), বিএনপি মনোনিত প্রার্থী নুরুল হোছাইন (ধানের শীষ), জাতীয় পার্টি মনোনিত প্রার্থী মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ (লাঙ্গল), জাহেদুল করিম (আনারস)।
বারবাকিয়া ইউনিয়নে প্রার্থী রয়েছে ৪ জন। তারা হলেন, আওয়ামীলীগ মনোনিত প্রার্থী জিএম কাশেম (নৌকা), বিএনপি মনোনিত প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার সাইফুল ইসলাম (ধানের শীষ), জাতীয় পার্টি মনোনিত প্রার্থী শহিদুর রহমান ওয়ারেচী (লাঙ্গল), মওলানা বদিউল আলম জিহাদী (চশমা)।
উজানটিয়া ইউনিয়নে প্রার্থী রয়েছে ৪ জন। তারা হলেন, আওয়ামীলীগ মনোনিত প্রার্থী এটিএম শহিদুল ইসলাম চৌধুরী (নৌকা), বিএনপি মনোনিত প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী মিন্টু (ধানের শীষ), জাতীয় পার্টি মনোনিত প্রার্থী দেলওয়ার করিম চৌধুরী (লাঙ্গল), স্বতন্ত্র প্রার্থী আজিজুল হক আজু (আনারস)।
মগনামা ইউনিয়নে প্রার্থী রয়েছে ৪ জন। তারা হলেন, বিএনপি মনোনিত প্রার্থী শরাফত উল্লাহ ওয়াসিম (ধানের শীষ), আওয়ামীলীগ মনোনিত প্রার্থী খায়রুল এনাম (নৌকা), জাতীয় পার্টি মনোনিত প্রার্থী ইউনুস চৌধুরী (লাঙ্গল), স্বতন্ত্র প্রার্থী শহিদুল মোস্তফা চৌধুরী (আনারস)। এদিকে একই ভাবে ৭টি ইউনিয়নের মেম্বারদেরকেও প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়। প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পর পরই শুরু হয় মাইকিং এবং অলিগলিতে ছেয়ে গেছে পোষ্টার ও ব্যানার। পুরো পেকুয়ায় এখন নির্বাচনী আমেজ লক্ষ্য করা গেছে।
##################
পেকুয়ার শীলখালীতে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেম্বার নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন আব্দুল আউয়াল
স্টাফ রিপোর্টার. পেকুয়া:
আসন্ন পেকুয়ার শীলখালী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেম্বার নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন আব্দুল আউয়াল। নির্বাচন অফিস ও রিটানিং অফিসারসূত্রে জানা যায় উপজেলার শীলখালী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ওই ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ড থেকে আব্দুল আউয়াল ছাড়া আর কোন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র জমা দেননি এবং মনোনয়নপত্র ফরম ক্রয় ও করেনি। গত ৫ মার্চ মনোনয়ন পত্র যাচাই ও বাচাইয়ের দিন তিনি বৈধ প্রার্থী বলে নির্বাচিত হয়েছেন। গত ১৪ মার্চ প্রতীক বরাদ্দের দিন সে ওই ওয়ার্ডের একা প্রার্থী হওয়ায় তার ভাগ্যে প্রতীক মেলেনি। সে ওই ওয়ার্ডে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেম্বার নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। এ ব্যাপারে শীলখালী ইউপির রিটানিং অফিসার ও উপজেলা কৃষি অফিসার মনিরুজ্জামান রব্বানি জানিয়েছেন শীলখালী ইউনিয়নের ওই ওয়ার্ডে আব্দুল আউয়াল ছাড়া আর কোন প্রার্থী ছিল না বলে তাকে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেম্বার ঘোষনা করা হবে।
পাঠকের মতামত: